ঢাকা , সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
দেশব্যাপী আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মৌলিক প্রশিক্ষণ, দ্বিতীয় ধাপের কার্যক্রম শুরু পুঠিয়ায় ঠিকাদার ও প্রকৌশলীর অবহেলায় স্থবির ১৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ওয়াসরুম নির্মান কাজ, চরম ভোগান্তিতে শিক্ষার্থীরা দিশা পাটানির বাড়িতে গুলিবর্ষণ সোহাকে দেখেই যৌনাঙ্গ নাচিয়ে কুরুচিকর অঙ্গভঙ্গি! ডিজিটাল অ্যাপে পরকীয়া রমরমা চাঁপাইনবাবগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ মাদক কারবারী গ্রেপ্তার বাবা হত্যায় ছেলের মৃত্যুদণ্ড, স্ত্রী ও সৎমায়ের কারাদণ্ড শ্বশুরবাড়িতে জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শ্যালক নিহত, আহত ৫ ভিমরুলের কামড়ে শিশুর মৃত্যু দুর্গাপুর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ‘পার্সেন্টেজ’ আদায়ের অভিযোগ এসআইয়ের বিরুদ্ধে চড় মেরে শিশুর কান ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ডিগ্রী পরীক্ষা উপলক্ষ্যে আরএমপির গণবিজ্ঞপ্তি রাজশাহী অঞ্চলে নকল ও ভেজাল কীটনাশকে হাট-বাজার সয়লাব ইংরেজদের অভিবাসন বিরোধী আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়ে বার্তা ইলন মাস্কের বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর জনপ্রিয় ১০ পর্ণ তারকা এন সি এল-এ রাজশাহী ভেন্যতে ঢাকা মেট্রোর জয় হরিপুরে প্রীতি ফুটবল টুর্নামেন্ট বেকার ছেলেকে বিয়ে করবেন কোটিপতি তানিয়া বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ৭ম শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণ, ৮'ম শ্রেণীর ছাত্রীকে বিয়ে রাজশাহী অঞ্চলে নকল ও ভেজাল কীটনাশকে হাট-বাজার সয়লাব

বিষফোড়া কেন হয়, প্রতিকার জেনে নিন

  • আপলোড সময় : ২৭-০৮-২০২৫ ০১:১৭:২০ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৭-০৮-২০২৫ ০১:১৭:২০ অপরাহ্ন
বিষফোড়া কেন হয়, প্রতিকার জেনে নিন ফাইল ফটো
বিষফোড়া বা ফোঁড়া (boil) হল ত্বকের নিচে পুঁজ জমা হয়ে হওয়া একটি বেদনাদায়ক পিণ্ড। এটি সাধারণত ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে। স্টেফাইলোকক্কাস অরিয়াস (Staphylococcus aureus) নামক ব্যাকটেরিয়া এই ধরণের সংক্রমণের প্রধান কারণ।

বিষফোড়া হওয়ার কয়েকটি প্রধান কারণ নিচে দেওয়া হলো-
ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ: ত্বকের লোমকূপ বা তৈলগ্রন্থি ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত হলে বিষফোড়া হতে পারে।
দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা: যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল, তাদের বিষফোড়া হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, এইডস ইত্যাদি রোগের কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যেতে পারে।
অপর্যাপ্ত স্বাস্থ্যবিধি: অপরিষ্কার ত্বক বা অপরিষ্কার কাপড় ব্যবহার করলে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।
ঘর্ষণ বা আঘাত: ত্বকে ঘষা লাগলে বা ছোটখাটো আঘাত পেলে ব্যাকটেরিয়া সহজে প্রবেশ করতে পারে।
পুষ্টিহীনতা: সুষম খাদ্যের অভাবও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করতে পারে, যা বিষফোড়ার ঝুঁকি বাড়ায়।
কিছু নির্দিষ্ট চর্মরোগ: ব্রণ বা একজিমার মতো কিছু চর্মরোগ থাকলে বিষফোড়া হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

প্রতিকার: বেশিরভাগ ছোট বিষফোড়া বাড়িতেই নিরাময় করা সম্ভব। তবে বড় বা গুরুতর ফোঁড়ার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
গরম সেঁক: উষ্ণ পানিতে পরিষ্কার কাপড় ভিজিয়ে আক্রান্ত স্থানে ১০-১৫ মিনিট ধরে সেঁক দিন। দিনে ৩-৪ বার এটি করলে ফোঁড়ার পুঁজ বেরিয়ে আসতে সাহায্য করে এবং ব্যথা কমে।
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা: আক্রান্ত স্থান এবং এর আশেপাশের জায়গা সাবান ও পানি দিয়ে পরিষ্কার রাখুন। ফোঁড়া ফাটলে অ্যান্টিসেপটিক দিয়ে পরিষ্কার করুন।
হাত দিয়ে ফোঁড়া ফাটানো থেকে বিরত থাকুন: ফোঁড়া নিজে ফাটানোর চেষ্টা করলে সংক্রমণ আরও ছড়িয়ে যেতে পারে বা ত্বকে দাগ পড়তে পারে।
ডাক্তারের পরামর্শ: যদি ফোঁড়া খুব বড় হয়, প্রচণ্ড ব্যথা হয়, জ্বর আসে, বা ফোঁড়াটি মুখের কাছে বা মেরুদণ্ডের কাছাকাছি হয়, তাহলে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যান। ডাক্তার প্রয়োজন অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক দিতে পারেন বা ফোঁড়াটি কেটে পুঁজ বের করে দিতে পারেন।
ব্যথানাশক ঔষধ: ব্যথা কমানোর জন্য ওভার-দ্য-কাউন্টার ব্যথানাশক যেমন আইবুপ্রোফেন বা প্যারাসিটামল সেবন করতে পারেন।

প্রতিরোধ: নিয়মিত গোসল করে শরীর পরিষ্কার রাখুন। পরিষ্কার পোশাক পরিধান করুন। পুষ্টিকর খাবার খান এবং প্রচুর পানি পান করুন। যদি আপনার ডায়াবেটিস থাকে, তবে রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Rajshahir Somoy

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
বিশ্ব বসতি দিবস উদ্যাপনের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

বিশ্ব বসতি দিবস উদ্যাপনের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত